১৫ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৩১শে শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রচ্ছদ ঢাকা ৮ ঘণ্টায় কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কারের ঘোষণা মেয়র আতিকের
২০, জুন, ২০২৩, ১১:১০ পূর্বাহ্ণ - প্রতিনিধি:

চীফ রিপোর্টার: – ডিএনসিসি এলাকায় ৮ ঘণ্টায় কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, সার্বজনীন কিউআর কোডভিত্তিক ক্যাশলেস লেনদেন ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকা। ইতোমধ্যে রাজধানীর গুলশান-১ এর ডিএনসিসি মার্কেটে চালু হয়েছে ক্যাশলেস লেনদেন। আগামী ১ বছরের মধ্যে ডিএনসিসি এলাকায় ক্যাশলেস লেনদেন নিশ্চিত করা হবে। ডিএনসিসি এলাকায় ৮ ঘণ্টায় কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কার করা হবে।

সোমবার (১৯ জুন) রাজধানীর হোটেল শেরাটনের গ্র্যান্ড বল রুমে আয়োজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট হাট’ স্লোগানে ডিএনসিসি’র কোরবানির পশুর হাটে ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেন ব্যবস্থা বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, বিশ্ব প্রতিযোগিতার এ বাজারে স্মার্ট হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। ভিশন থাকতে হবে পরিবর্তনের,যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করেছে। আমরা স্মার্ট মনিটরিংয়ের জন্য স্মার্ট পশুর হাট পেলাম, যেখানে সর্বোচ্ছ সেবা নিশ্চিত করা হবে।

স্মার্ট হাটে ক্যাশলেস চালু হলে মলম পার্টি বা ছিনতাইকারীর দৌরাত্ম্য বন্ধ হয়ে যাবে জানিয়ে তিনি বলেন, ডিএনসিসির সকল লেনদেনে স্মার্ট সেবা নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে পশুর হাটে মলম পার্টি বা ছিনতাইকারীর যে ভয় থাকে তা আর থাকবে না। মলম পার্টি বা ছিনতাইকারীর দৌরাত্ম্য বন্ধ হয়ে যাবে।

নাগরিক সেবার কথা উল্লেখ করে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ৬ দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে ট্রেড লাইসেন্স। রিকশা নিরাপদ করতে কিউআর কোডের আওতায় আনা হবে।

এসময় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করতে সকলকে প্রান্তিক পর্যায়ে কাজ করার আহবান বিস্তারিত মেয়র আতিক।

স্মার্ট হাটের প্রসঙ্গে আতিকুল ইসলাম বলেন, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করাটাই হলো সফলতা। পশুর হাটে সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। সেবা নিশ্চিত করতে ডিএনসিসির কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। ঝামেলামুক্ত স্মার্ট হাট নিশ্চিত করার মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের আরও একটি পদক্ষেপ বাস্তবায়ন হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

আতিকুল ইসলাম বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচাতে প্রজন্মের জন্য খেলার মাঠ, বনায়ন এবং ঢাকার সুন্দর পরিবেশ প্রয়োজন। কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ৯ লক্ষ পলিব্যাগ দেয়া হবে বর্জ্য ফেলার জন্য।